Details, Fiction and ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া ড

তবে ইরানের আধা-সরকারি সংবাদ মাধ্যম আইএসএনএ’র এপ্রিল মাসের একটি প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স আরও বেশ কিছু দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের তথ্য উল্লেখ করেছ। যেমন: হাজ কাসেম – ১৪০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে পারে, খেইবার – ২০০০ কিলোমিটার এবং সেজিল – ২৫০০ কিলোমিটার, যেটি ঘণ্টায় ১৭ হাজার কিলোমিটারের বেশি গতিতে ছুটতে সক্ষম।

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত কোনদিকে যাচ্ছে?২ অক্টোবর ২০২৪

"এটা ঠিক কঠোরও না আবার নরমও না”, বলেন ওয়াশিংটন ভিত্তিক ফাউন্ডেশন ডিফেন্স অফ ডেমোক্রেসির সিনিয়র ডিরেক্টর ব্রাডলি বাউম্যান।

জেনারেল অ্যাটমিক্স এরোনটিকাল সিস্টেমস্ সংস্থাটি এই ড্রোন সরবরাহ করবে।

এছাড়া ইরান লাগোয়া হরমুজ প্রণালী কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ৩৪ কিলোমিটার প্রশস্ত এ অংশ দিয়ে বিশ্বের ২১ শতাংশ তেলের সরবরাহ হয়। মজার বিষয় হলো ইরানের জ্বালানি কেন্দ্র করে নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা থাকলেও খোদ আমেরিকাও তাদের জ্বালানি কেনে। মাঝে ১০ বছর পুরোপুরি বন্ধ থাকলেও গত চার বছরে কিছু তেল ও পেট্রোলিয়াম পণ্য কিনেছে তারা, যেটা প্রকাশ করেছে আমেরিকাই।

বিমান বাহিনীর আছে হেলিকপ্টার, যুদ্ধবিমান ও বহু ধরনের ড্রোন। সাইবার শক্তিও যথেষ্ট উন্নত করেছে ইরান। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে পারমাণবিক অস্ত্র সমৃদ্ধ করার দিক তো ছিলই, যেটা নিয়ে সম্প্রতি জো বাইডেনও জানিয়েছেন ইরানে কোনও check here পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা তিনি সমর্থন করেন না।

সামাজিক মাধ্যমে নানা গুজব, যাচাইয়ের উপায় কী?

সামরিক বাহিনীর কমান্ডার হওয়ার পর তিনি আরতেশ বাহিনী গঠন করেন যেটিকে আধুনিক এক সশস্ত্র বাহিনীর সূচনা হিসেবে দেখা হয়। তিনি ইরানকে একটি আঞ্চলিক শক্তিতে রূপান্তর করতে চেয়েছিলেন। এজন্য তিনি হাজারো অফিসারকে বিদেশে মিলিটারি একাডেমিতে পাঠিয়েছিলেন, পাশাপাশি নিজ দেশের বাহিনীকে বড় করতে থাকেন এবং তাদের প্রশিক্ষণ দিতে পশ্চিমা অফিসারও নিয়োগ দেন (সূত্র: দা মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউট)।

প্রিয়াঙ্কা গান্ধী শেষ পর্যন্ত এবারেও কেন ভোটে লড়লেন না?১৯ মে ২০২৪

যুক্তরাষ্ট্র এতদিন এই ড্রোন শুধুমাত্র নেটোভুক্ত দেশগুলিতেই দিয়ে এসেছে।

সামাজিক মাধ্যমে নানা গুজব, যাচাইয়ের উপায় কী?

এমটিসিআর চুক্তি স্বাক্ষরের পরই ভারত আমেরিকাকে এই সশস্ত্র ড্রোন কেনার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি পাঠায়।“

কংগ্রেসম্যান বায়রন ড্যানিয়েলস অনলাইনে লিখেছেন, “এই হামলা সেদিনই হওয়া উচিত ছিল যেদিন আমাদের কর্মী মারা যায়।”

১৯৭৯ সালে ইসলামিক বিপ্লবের পর থেকে পশ্চিমাদের বৈরিতার কারণে বিষয়টি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে ইরান। তবে হতাশ হয়ে দমে যায়নি তেহরান। ইউরোপ- আমেরিকার একের পর এক অবরোধ সত্ত্বেও অস্ত্র শিল্পে ব্যাপক উন্নতি করেছে দেশটি। বিশেষ করে, ড্রোন শিল্পে ব্যাপক উন্নতি করেছে ইরান। মনে করা হয়, ইরান ড্রোন শক্তিতে যে কোনো দেশের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *